হেফাজতে কোণঠাসা শফীপন্থীরা, নতুন কমিটি বাবুনগরীপন্থীর দখলে

৫৩ সদস্যের উপদেষ্টাসহ ২০২ সদস্যের নতুন কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটি ঘোষণা করেছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। তবে এ কমিটিতে মাওলানা শাহ আহমদ শফীপন্থীদের কোণঠাসা করে রাখা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৩১ আগস্ট) সংগঠনটির প্রচার সম্পাদক কেফায়াতুল্লাহ আজহারীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে নতুন কমিটির তথ্য নিশ্চিত করা হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকের সিদ্ধান্ত মোতাবেক সংগঠনের মহাসচিব আল্লামা সাজিদুর রহমানের নেতৃত্বে ১২ সদস্যের সাব-কমিটি বৈঠক করে পূর্বের কমিটি ও বর্তমান কমিটির সমন্বয়ে একটি খসড়া কমিটির তালিকা প্রণয়ন করা হয়।

মহাসচিবের নেতৃত্বে সাব-কমিটির সদস্যরা হেফাজতের আমির আল্লামা শাহ মহিবুল্লাহ বাবুনগরীর কাছে চট্টগ্রামে বাবুনগর মাদ্রাসায় নতুন করে কমিটির পদায়নসহ ২০২ সদস্যের কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটি ও ৫৩ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদের তালিকা পেশ করেন। এরপর উপদেষ্টা পরিষদ এবং কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটিসহ উভয় কমিটি অনুমোদন করেন।

আরও পড়ুন : হেফাজতের নতুন কমিটিতে শফিপুত্র ইউসুফ ইন, মামুনুল আউট—বাবুনগরীই আমির

জানা যায়, নতুন করে পুনর্গঠন করা কমিটিতে মাওলানা শাহ আহমদ শফী পন্থীদের বাদ দিয়ে আল্লামা বাবুনগরী পন্থীদের বিলুপ্ত কমিটির নেতাদের নিয়ে নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়। এতে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। শফীপন্থীদের বাদ দিয়ে কমিটি গঠন করায় পাল্টা কমিটি হওয়ার সম্ভাবনাও তৈরি হয়েছে। তবে এ নিয়ে শফীপন্থী কারো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

নতুন কমিটিতে হেফাজত ইসলাম কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর সভাপতি জুনায়েদ আল হাবিবকে সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব করা হয়েছে। এছাড়া হেফাজত ইসলামের বিলুপ্ত কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদীকে ২ নম্বর যুগ্ম মহাসচিব, মুফতী হারুন ইজহারকে যুগ্ম মহাসচিব, মুফতী আমিনীর জামাতা মুফতি সাখাওয়াত হোসেন রাজীকে সহকারী মহাসচিব, খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ড. আহমদ আব্দুল কাদেরকে নায়েবে আমীর, মরহুম আমীর আল্লামা আহমদ শফীর বড় ছেলে মাওলানা ইউসুফ মাদানীকে নায়েবে আমীর, হেফাজত ইসলামের সাবেক মহাসচিব নুরুল ইসলাম জিহাদীর ছেলে মাওলানা রাশেদ বিন নূরকে সহকারী সমাজকল্যাণ সম্পাদক ও মাওলানা আফসার মাহমুদকে দপ্তর সম্পাদক করা হয়েছে।

এছাড়া বিলুপ্ত কমিটির যুগ্ম মহাসচিব কারাবন্দী মামুনুল হক মুক্তি পেলে তাঁকে পুনরায় যুগ্ম মহাসচিব পদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বৈঠকে। এছাড়া এ কমিটিতে আরও ৯ জনকে অন্তর্ভুক্ত করা হবে বলে জানা গেছে।

প্রসঙ্গত, ২০২০ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর মাওলানা শাহ আহমদ শফী মারা যাওয়ার পর থেকে হেফাজত ইসলামে নানা সমস্যা শুরু হয়। তার মৃত্যুর পর সংগঠনটির আমীর ঘোষণা করা হয় মাওলানা জুনায়েদ বাবুনগরীকে। এরপর থেকে মাওলানা শাহ আহমদ শফীপন্থীরা কোণঠাসা হয়ে পড়েন। এরপর ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ঢাকা সফরকে কেন্দ্র করে সারাদেশে সহিংসতা শুরু হয়। একই বছরের ২৫ এপ্রিল হেফাজত ইসলাম কেন্দ্রীয় কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করেন বাবুনগরী। এরপর ৩৫ সদস্যদের একটি আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করে ২০২১ সালের ১৯ আগস্ট বাবুনগরী মারা যান। এরপর শাহ মহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীকে আমির করা হয়।

হেফাজত ইসলাম ঘোষিত কেন্দ্রীয় কমিটির তালিকা-

কমিটির প্রধান উপদেষ্টা হলেন সুলতান যওক নদভী (চট্টগ্রাম)।

উপদেষ্টা – শায়খ আহমাদ সাহেব (হাটহাজারী মাদরাসা), আব্দুল মালেক হালিম (আনোয়ারা), নুরুল ইসলাম আদিব (ফেনী), প্রফেসর আলহাজ্জ শায়খ হামিদুর রহমান, আব্দুল কুদ্দুস সাহেব, জিয়াউদ্দিন, মুফতি আহমদুল্লাহ (পটিয়া মাদরাসা), আব্দুর রহমান হাফেজ্জি, আমিনুল হক (পটিয়া মাদরাসা), মুহাম্মাদ ইসহাক, রশিদুর রহমান ফারুক শায়খে বর্ণভী, শায়খ আব্দুল হক সাহেব, আশেকে এলাহী উবাইদুল্লাহ ফারুক, আবুল কালাম সাহেব, সোলাইমান নোমানী, অ্যাড. আব্দুর রকিব, মুফতি আবুল হাসান, ইসমাইল নুরপুরী, নুরুল হক সাহেব, আবদুর রব ইউসুফি, নুরুল ইসলাম ওলিপুরি, মুফতি কেফায়েতুল্লাহ সাহেব (হাটহাজারী), ফজলুল্লাহ সাহেব (চট্টগ্রাম), আশেক এলাহী, মুফতি ফয়জুল্লাহ সাহেব, আকরাম আলী, হাফেজ সাআদাত হুসাইন (রাঙ্গুনিয়া), হিফযুর রহমান লাকসামী হুজুর, মুহসিন আহমেদ, হেলাল উদ্দিন, মজদুদ্দিন আহমদ, মুহাম্মদ মুসলিম (কক্সবাজার), শাহাব উদ্দিন (চট্টগ্রাম), হাফেজ হাবিবুল্লাহ (ফটিকছড়ি) মুফতি মিজানুর রহমান সাঈদ, ওবাইদুর রহমান মাহবুব, নুরুল্লাহ সাহেব, আব্দুল বাসাত আজাদ, শওকত হোসাইন সরকার, মুহাম্মদ আনাস, কেফায়েতুল্লাহ (টেকনাফ), আব্দুল হোসাইন (সাতকানিয়া), শহিদুল্লাহ সাহেব, আবদুল করিম, জিয়াউদ্দিন, আব্দুল আজিজ, আব্দুল হক হক্কানি, ওসমান ফয়জি (হাটহাজারী), মুফতি শামসুদ্দিন জিয়া (পটিয়া), নুরুল ইসলাম খান, জাহেদুল্লাহ সাহেব, আব্দুল্লাহ হারুন (চট্টগ্রাম)।

কমিটিতে মুহতারাম আমীর নির্বাচিত হয়েছেন শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী (চট্টগ্রাম), সিনিয়র নায়েবে আমীর হাটহাজারী মাদ্রাসার মহাপরিচালক মুফতি খলিল আহমদ কাসেমী (চট্টগ্রাম) ও হাফেজ আতাউল্লাহ ইবনে হাফেজ্জী, নায়েবে আমীর নানুপুরের জামেয়া ওবায়দিয়ার পরিচালক সালাহ উদ্দিন নানুপুরী (চট্টগ্রাম), শাইখ মিযানুর রহমান চৌধুরী, পটিয়া মাদ্রাসার মহাপরিচালক ওবাইদুল্লাহ হামজা, হাটহাজারী মাদ্রাসার মুফতি ও মুহাদ্দিস মুফতি জসিম উদ্দিন, আবদুল হামিদ, হাফেজ তাজুল ইসলাম (চট্টগ্রাম), মুফতি মাহফুযুল হক, আবদুল আওয়াল, হাটহাজারী মাদ্রাসার মুহাদ্দিস শুয়াইব জমিরি, ফতেহপুর মাদ্রাসার মুহতামিম মাহমুদুল হাসান ফতেহপুরী (চট্টগ্রাম), হাটহাজারী মাদ্রাসার মুহাদ্দিস আহমদ দিদার কাসেমী, মুফতি আরশাদ রহমানী, মুফতি মোবারক উল্লাহ, পটিয়া মাদ্রাসার মুহাদ্দিস আবু তাহের নদভী, মোশতাক আহমদ, আনোয়ারুল করিম, খালেদ সাইফুল্লাহ সাদী, মহিউদ্দিন রাব্বানী, বাহাউদ্দিন যাকারিয়া, ওয়াজুদ্দিন, আইয়ুব (চট্টগ্রাম), নাজমুল হাসান কাসেমী, মোহাম্মদ ইউনুস, শিব্বির আহমদ রশিদ, নাজিরহাট বড় মাদ্রাসার পরিচালক মুফতি হাবিবুর রহমান কাসেমী (চট্টগ্রাম), জামিয়া দারুল মাআরিফের সহকারী পরিচালক ফোরকানুল্লাহ খলিল (চট্টগ্রাম), মোজাহেরুল উলুম মাদ্রাসার মুহতামিম লোকমান হাকীম (চট্টগ্রাম), খুরশিদ আলম কাসেমী, প্রফেসর ডক্টর আহমদ আব্দুল কাদের, প্রফেসর ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন (চট্টগ্রাম), বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির সভাপতি ও পদুয়া মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল সরোয়ার কামাল আজিজি (চট্টগ্রাম), জহুরুল ইসলাম, জিরি মাদ্রাসার মুহতামিম খোবাইব (চট্টগ্রাম), আবদুল কাদের, সাখাওয়াত হুসাইন, ইউসুফ মাদানী (চট্টগ্রাম), সাঈদ নুর, আব্দুল কাইয়ুম সুবহানী, মুহাম্মদ হাবিবুল্লাহ মিয়াজী, নেজাম উদ্দিন, আব্দুস সবুর, আফজালুর রহমান, আব্দুল বাছির, মহিউল ইসলাম বোরহান ও আব্দুল হালিম।

মহাসচিব নির্বাচিত হয়েছেন-জামিয়া দারুল আরকাম এর মহাপরিচালক শায়খ সাজিদুর রহমান, সিনিয়র যুগ্ন মহাসচিব জুনায়েদ আল হাবিব, যুগ্ন মহাসচিব হাটহাজারি মাদ্রাসার মুহাদ্দিস আশরাফ আলী নিজামপুরী (চট্টগ্রাম), আজিজুল হক ইসলামাবাদী (চট্টগ্রাম), ফজলুল করীম কাসেমী, খালেদ সাইফুল্লাহ আইয়ুবী, মীর ইদরিস (চট্টগ্রাম), মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী (চট্টগ্রাম), নাছির উদ্দিন মুনির (চট্টগ্রাম), মুজিবুর রহমান হামিদী, জালালুদ্দিন আহমদ ও লালখান বাজার মাদ্রাসার মুহাদ্দিস মুফতি হারুন ইজহার (চট্টগ্রাম)।

সহকারী মহাসচিবরা হলেন-নানুপুর মাদ্রাসার শায়খুল হাদিস মুফতি কুতুবুদ্দিন (চট্টগ্রাম), জাকারিয়া নোমান ফয়জী (চট্টগ্রাম), আহমাদ আলী কাসেমী, মুশতাকুন্নবী কাসেমী, হাবিবুল্লাহ মাহমুদ কাসেমী, মুফতি সাখাওয়াত হুসাইন রাজি, মাসউদুল করিম, আতাউল্লাহ আমিন, মুসা বিন ইজহার (চট্টগ্রাম), মুফতি আজহারুল ইসলাম, মুফতি সাইফুদ্দিন কাসেমী, জাফর আহমদ (চট্টগ্রাম), মহিউদ্দিন ইকরাম ও আবদুল বাসেত খান সিরাজী।

এছাড়া সাংগঠনিক সম্পাদক হলেন মুফতি বশিরুল্লাহ, সহকারী সাংগঠনিক সম্পাদক শামসুল ইসলাম জিলানী, জাবের কাসেমী, তাফহিমুল হক, মুফতি মহিব্বুল্লাহ, মুফতি ওমর ফারুক, বোরহান উদ্দীন কাসেমী, রেজাউল করিম ও মাহমুদুল আলম, অর্থ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) মুফতি মোহাম্মদ আলী (চট্টগ্রাম), সহকারী অর্থ সম্পাদক জাকের হোসাইন কাসেমী, মুফতি কামাল উদ্দিন, লোকমান মাজহারি, হাফেজ মুহাম্মদ ফায়সাল (চট্টগ্রাম), ইলিয়াস হামিদী, সুহাইল সালেহ (চট্টগ্রাম), প্রচার সম্পাদক মুফতি কিফায়াতুল্লাহ আযহারী, সহকারী প্রচার সম্পাদক ইয়াকুব ওসমানী, ফেরদাউসুর রহমান, মুফতি শরিফুল্লাহ, ফায়সাল আহমদ, মুহাম্মাদুল্লাহ বিন হাফিজ, হাফেজ সায়েমুল্লাহ (চট্টগ্রাম) ও সুলতান মহিউদ্দীন, শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক  ড. নুরুল আবসার আযহারি, সহকারী শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান, তানভীর সিরাজী, জুনাইদ বিন জালাল (চট্টগ্রাম), এনামুল হক মাদানী (চট্টগ্রাম), ওসমান সাদেক (চট্টগ্রাম), সাহিত্য ও সংস্কৃতি সম্পাদক হারুন আযিযি নদভী (চট্টগ্রাম), সহকারী সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক মাওলানা মাহবুবুর রহমান হানিফ (চট্টগ্রাম), মাওলানা মনির আহমদ (চট্টগ্রাম), দপ্তর সম্পাদক মাওলানা আফসার মাহমুদ, সহকারী দপ্তর সম্পাদক মাওলানা নেজাম সাঈদ (চট্টগ্রাম), মাওলানা আবু তাহের ওসমানী (চট্টগ্রাম), মাওলানা সিদ্দিকুল ইসলাম তোফায়েল, মাওলানা মোহাম্মদ (চট্টগ্রাম), সমাজ কল্যাণ সম্পাদক আহসান উল্লাহ মাস্টার (চট্টগ্রাম), সহকারী সমাজ কল্যাণ সম্পাদক মাওলানা আব্দুল খালেক নিজামী (কক্সবাজার), আলী আজম, মুহাম্মদ শফিউল আলম (চট্টগ্রাম), রাশেদ বিন নূর, আইন বিষয়ক সম্পাদক শাহিনুর পাশা চৌধুরী, সহকারী আইন বিষয়ক সম্পাদক আনিসুর রহমান সাহেব, অ্যাড মোহাম্মদ নিজামউদ্দিন (চট্টগ্রাম), অ্যাড. জাহাঙ্গীর হোসাইন, দাওয়াহ বিষয়ক সম্পাদক তাহাজ্জুদ হক আজিজ, সহকারী দাওয়াহ বিষয়ক সম্পাদক মাহবুব উল্লাহ কাসেমী, আলী আকবর, জুবাইর আহমাদ, আব্দুর রহীম, মুস্তাকিম বিল্লাহ হামিদী, এনামুল হক মুসা, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক কবি মিহিব খান, সহকারী তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক সাঈদ আহমদ ও প্রফেসর ড.শেখ মুহাম্মদ ইউসুফ, ত্রাণ ও পুনর্বাসন সম্পাদক গাজী ইয়াকুবকে, সহকারী ত্রাণ ও পুনর্বাসন সম্পাদক জাকারিয়া মাদানী (চট্টগ্রাম), জুনায়েদ বিন ইয়াহইয়া (চট্টগ্রাম), মাহমুদুল হোসাইন (চট্টগ্রাম), ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক কামরুল ইসলাম কাসেমী (চট্টগ্রাম), সহকারী ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক জিয়াউল হোসাইন (চট্টগ্রাম), আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক হাফেজ আনোয়ার শাহ আযহারি (চট্টগ্রাম), সহকারী আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক শোয়াইব আহমেদ, গোলাম কিবরিয়া, রফিকুল ইসলাম মাদানী, আবদুল কাদের সালেহ, হুসাইন মোহাম্মদ শাহজাহান ইসলামাবাদী (চট্টগ্রাম), রফিক আহমদ, ফয়েজ আহমদ, হাফেজ ওবাইদুল্লাহ, আবৃদুস সালাম পাটোয়ারী, হাজী ইউসুফ (রাউজান), বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক হাফেজ মাওলানা মুহাম্মদ শোয়াইব (চট্টগ্রাম)।

সদস্যরা হলেন – উমর আহমদ (চট্টগ্রাম), ফুরকান আহমাদ (চট্টগ্রাম), মুফতি এনামুল হক কাসেমী, মাওলানা কামরুজ্জামান, নজরুল ইসলাম, মাওলানা নাসিরুল্লাহ, মাওলানা আবৃদুল্লাহ, আবদুল কুদ্দুস, জামিল আহমদ আনসারী, আবুল কাসেম, আব্দুল কাইয়ুম, রেজাউল করিম জালালী, বশির আহমদ, ফজলুল করিম রাজু, ইউসুফ সাদেক হক্কানী, ফরিদ আহমদ, আলী আযম, মহিউদ্দিন, তরিকুল ইসলাম, আনোয়ারুল আলম (কক্সবাজার), শেখ মুজিবুর রহমান, কারি জহিরুল হক (চট্টগ্রাম), আব্দুল হামিদ, সাব্বির আহমাদ, সানাউল্লাহ বিন আতাউল্লাহ, ফজলুর রহমান, মুহাম্মদ আশরাফ, মুফতী আবু সাঈদ, তোফাজ্জল হোসাইন মিয়াজী, মুফতি শেহাব উদ্দিন (চট্টগ্রাম), আলমগীর মাসউদ (রাউজান), মাওলানা আব্দুল্লাহ, হাসান ফারুক, মুহাম্মদ সোহেল চৌধুরী (চট্টগ্রাম), মুহাম্মদ আব্দুল মালেক, আশরাফ আলী, ইসমাইল, ফজলুর বারী, নূর মুহাম্মদ (চট্টগ্রাম), ওমর ফারুক, আলী আকবর (চট্টগ্রাম), আব্দুল্লাহ আলফিরোজ, ওয়াহিদুর রহমান, আবু তাহের, ইয়াকুব কাসেমী, শোয়াইব চৌধুরী (চট্টগ্রাম), জাহাঙ্গীর আলম মেহদী (চট্টগ্রাম), মুফতি রাশেদ (হাটহাজারী), আফছার উদ্দিন চৌধুরী (কক্সবাজার), মাওলানা জাবের, শামসুল হক ও আহমদ আলী।

এএইচ/আরবি

যখনই ঘটনা, তখনই আপডেট পেতে, গ্রাহক হয়ে যান এখনই!