২৭ বছর পর প্রমাণ হলো স্বামীই খুন করেছিল স্ত্রী-সন্তানকে

নগরে স্ত্রী ও মেয়ে হত্যা মামলায় স্বামী আবুল কালাম আজাদকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড এবং অনাদায়ে আরও ৫ বছর সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (১১ জানুয়ারি) চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্পেশাল জজ মুন্সী আব্দুল মজিদের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার সময় আসামি অনুপস্থিত থাকায় তার বিরুদ্ধ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।

সাজাপ্রাপ্ত আসামি আবুল কালাম আজাদ কক্সবাজার জেলার মহেশখালীর রাজঘাটা এলাকার ইয়াকুব আলীর ছেলে।

আরও পড়ুন: খুনের ৭ মাস পর ৫ খুনিকে ধরল র‌্যাব

এ বিষয়ে আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. মুসা জানান, ২৭ বছর আগে নগরের পাঁচলাইশ থানার মরাদপুর এলাকায় স্ত্রী কামরুন নাহার সুমনা ও মেয়ে কহিনুর হত্যা মামলার একমাত্র আসামি আবুল কালাম আজাদকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড, এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড এবং অনাদায়ে আরও ৫ বছর সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। তবে রায় ঘোষণার সময় আসামি অনুপস্থিত থাকায় তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।

আদালত সূত্রে জানা যায়, ১৯৯৫ সালের ৩০ মে নগরের পাঁচলাইশ থানার মরাদপুরের একটি ভবনের নিচতলায় স্ত্রী কামরুন নাহার সুমনা ও মেয়ে কহিনুরকে হত্যা করে পালিয়ে যায় আবুল কালাম আজাদ। এ ঘটনায় তার শ্বশুর মোস্তাফিজুর রহমান বাদী হয়ে নগরের পাঁচলাইশ থানায় হত্যা মামলা করেন।

আরএস/আরবি

যখনই ঘটনা, তখনই আপডেট পেতে, গ্রাহক হয়ে যান এখনই!