গ্রেনেড হামলার মাস্টারমাইন্ড তারেক জিয়ার শাস্তি দাবিতে মিছিল-সমাবেশ

একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রধান মাস্টারমাইন্ড বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান তারেক জিয়াকে দেশে ফেরত এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে নগরে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে আকবরশাহ ও পাহাড়তলী থানা যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবকলীগ ও ছাত্রলীগ।

শনিবার (২৬ আগস্ট) বিকেলে নগরের একেখান মোড় থেকে শুরু হয়ে সিডিএ ও সিটি গেইটের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে কর্ণেলহাট মোড়ে এসে বিক্ষোভ সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়। মিছিলে নেতৃত্ব দেন নগর যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মনোয়ার উল আলম চৌধুরী নোবেল।

বিক্ষোভ সমাবেশে মনোয়ার উল আলম চৌধুরী নোবেল বলেন, এই স্বাধীনতা বিরোধীদের দল ৭৫’র ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে কেড়ে নিয়েছিল। একইভাবে তাদের উত্তরসুরি খালেদা জিয়ার ছেলে তারেক জিয়ার নির্দেশে গ্রেনেড হামলা করে আমাদের নেত্রীকেও কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছিল। সেদিন নেত্রী বেঁচে গেলেও নিহত হয় ২৪টি তাজা প্রাণ, বঙ্গবন্ধু কন্যাসহ আহত হন ৩০০ জন দলীয় নেতাকর্মী।

তিনি বলেন, স্বাধীন বাংলার কালো অধ্যায়কে কলঙ্কমুক্ত করতে দ্রুত খালেদা জিয়ার ছেলে তারেক জিয়াকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ডের সাজা দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।

আরও পড়ুন : বঙ্গবন্ধুর উত্তরাধিকার—আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করতেই ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা

এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ৯ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা সৈয়দ কায়নাদ মোর্শেদ কনক, ওমরগণি এমইএস কলেজ ছাত্র সংসদের সাবেক উপআপ্যায়ন সম্পাদক হাবিবুর রহমান রিপন, ১০ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সাবেক প্রচার সম্পাদক আবু তৈয়ব, মহানগর যুবলীগ নেতা হোসাইন আহম্মেদ রুবেল, ২৮ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলমগীর চৌধুরী আলো, মহানগর যুবলীগ নেতা নূর উদ্দিন মিল্টন, ফয়সাল মাকসুদ, আরিফ মু. হারুনী, ৮ নম্বর শুলকবহর ওয়ার্ড যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আজিজুর রহমান, পাহাড়তলী থানা যুবলীগ নেতা এনামুল হক আজিম, আরিফ ও সেলিম, হালিশহর থানা যুবলীগ নেতা মহিউদ্দিন সুমন, জুয়েল মাহমুদ, হাফিজ সায়েদ, মুছা নবী ও তুষার, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা রনি মজুমদার, আকবরশাহ্ থানা যুবলীগ নেতা গোলাম রাব্বানী রাফি, ১১ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগ নেতা বাসু দেব, ৯ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগ নেতা আকবর ও ইমরান, ১০ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগ নেতা রাজু, সাব্বির, শুভ ও কাইয়ুম, ২৮ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগ নেতা জাহিদ ও সানী, ২৩ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগ নেতা মাহিম ও নয়ন, মহানগর ছাত্রলীগের নাট্য বিষয়ক সম্পাদক ফয়সাল বিন নিজাম, চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের সহসভাপতি মনিরুল ইসলাম, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সহসভাপতি মুবিনুল হক বাবর, চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের সাহিত্য সম্পাদক সাদ্দাম হোসাইন, চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের উপগণযোগাযোগ উন্নয়ন সম্পাদক সুলভ বড়ুয়া, চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগ উপ মানব সম্পদ উন্নয়ন সম্পাদক তানভির, চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের সহসম্পাদক ইয়াসিন আরফাত, চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগ সদস্য মীর মো. রায়হান, পাহাড়তলী থানা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. সিরাজুল ইসলাম আকাশ, উপতথ্য সম্পাদক আরাফাত হোসেন বিজয় এবং উপক্রীড়া সম্পাদক ইমতিয়াজ উদ্দিন আকিল।

আরও উপস্থিত ছিলেন পটিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রিদুওয়ান, মহসিন কলেজ ছাত্রলীগ নেতা ফারহান উদ্দিন খান ও আদিব, প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি ছাত্রলীগ নেতা অয়ন আচার্য ও সম্রাট চৌধুরী, চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগ নেতা আবির, সামি, আশরাফুল, শুক্কুর ও বিজয় রাজ, ৯ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগ নেতা মারুফ হোসেন, সিদ্ধার্থ শংকর ও জহির উদ্দিন বাবু, ১১ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগ নেতা ইউসুফ তানভীর ও জাহিদুল ইসলাম প্রান্ত, ১২ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগ নেতা সিফাত হাবীব রবি ও ইরফান, ১০ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগ নেতা রবিন ও ইরফান এবং ২৫ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগ নেতা নীরব।

আলোকিত চট্টগ্রাম

যখনই ঘটনা, তখনই আপডেট পেতে, গ্রাহক হয়ে যান এখনই!