৩ ছেলেমেয়েই ‘মৃত্যুমুখে’—ফুলের মাঝে দিন কাটানো পম্পীর জীবনটা কাঁটায় ভরা
পম্পী দাশ; ফুল নিয়েই যাঁর দিন কাটে। বোয়ালখালীর এই বধূ ফুল দিয়ে কখনো স্টেইজ সাজান, আবার কখনো অন্য কিছু। ফুলে ফুলে যাঁর দিন কাটে সেই পম্পীর জীবনটা কিন্তু শুধু কাঁটায় ভরা।
২ মেয়ে ও ১ ছেলে নিয়ে পম্পীর সংসার। স্বামী থাকলেও দেখভাল করেন না। নিয়তির নির্মম পরিহাস পম্পীর তিন ছেলেমেয়েই জন্ম থেকে থ্যালাসেমিয়া রোগী। তাই তাদের সবাইকেই প্রতি মাসে দিতে হয় রক্ত।
আরও পড়ুন : স্বেচ্ছায় করোনা আক্রান্ত—ভ্যাকসিনবিরোধী সেই গায়িকার মৃত্যু
প্রতি মাসে মানুষের দ্বারে দ্বারে গিয়ে কাকুতি-মিনতি করে পম্পী ডোনার যোগাড় করেন। কিন্তু শুধু ডোনার হলেই যে চলে না, ব্লাড ট্রান্সফিউশনের জন্য খরচটাও যে যোগাড় করতে হয়!
এতদিন কোনোরকমে সন্তানের চিকিৎসা করিয়ে এলে একার সংসারে আর পারছেন না পম্পী। ইতোমধ্যেই সন্তানের রক্ত দেওয়ার তারিখ পেরিয়ে গেছে। কিন্তু হাতে যে টাকা নেই!
সন্তানের কষ্টটাও অসহ্য ঠেকছে পম্পীর। অসহায় এই বধূ তাই হাত পেতেছেন সমাজের হৃদয়বানদের কাছে। না, নিজের জন্য নয়; অসহায় তিন সন্তানের জন্য তিনি সাহায্যের হাত পেতেছেন।
পম্পীর তিন সন্তানকে বাঁচাতে বিকাশ করতে পারেন (০১৮৩৭৩২৮৪৯৫, পার্সোনাল)। নগদও করা যাবে (০১৬০৯৫২৮৬৯৫, পার্সোনাল)। আবার কেউ চাইলে সরাসরিও যোগাযোগ করতে পারেন পম্পী দাশের সঙ্গে (০১৮১৯৬৩৩৩৪৭)।