পার্বত্য চট্টগ্রামের ১২ হাজার কিশোরী ও যুব- নারী এবং তাদের অভিভাবকদের প্রজনন স্বাস্থ্য বিষয়ক সচেতনতা তৈরিতে পরিচালনা করা হচ্ছে প্রশিক্ষণ কর্মসূচি।
ইউরোপি ইউনিয়নের অর্থায়নে ও নেদারল্যান্ডভিত্তিক এনজিও সীমাবির কারিগরি সাপোর্টে পাহাড়ের ১০টি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার মাধ্যমে এই কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে বাংলাদেশ নারী প্রগতি সংঘ।
এ নিয়ে শনিবার (৪ ডিসেম্বর) রাঙামাটিতে গণমাধ্যমকর্মীদের নিয়ে ‘মিডিয়া এনগেজমেন্ট মিটিং’ শীর্ষক এক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন: জীবন দিয়ে এনজিওর ‘ঋণ’ শোধ করলেন সঞ্জিত
কর্মশালায় জানানো হয়, পাহাড়ের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী নারীদের বিশাল একটি অংশ স্বাস্থ্যসচেতন নয়। ভাষাগত সমস্যা ও পারিবারিকভাবে সচেতনতার অভাবে এ অঞ্চলের কিশোরী ও যুব-নারীরা প্রজনন স্বাস্থ্য বিষয়ে অনেকটা পিছিয়ে রয়েছে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, প্রশিক্ষণে অংশ নেওয়া ১২ হাজার প্রশিক্ষণার্থীর অভিভাবকদেরও মাসে একবার এই বিশেষ প্রশিক্ষণের আওতায় নিয়ে আসা হচ্ছে।
কর্মশালায় অংশ নেন বাংলাদেশ নারী প্রগতি সংঘের প্রজেক্ট ম্যানেজার সঞ্জয় মজুমদার, টংগ্যা এনজিও’র ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক ডা. পরেশ খীসা, প্রোগ্রেসিভ এনজিও’র নির্বাহী পরিচালক সুচরিতা চাকমা, উইভ’র নির্বাহী নাই প্রু মেরী, মাস্টার ট্রেইনার রিনি চাকমা, হিল ফ্লাওয়ারের প্রজেক্ট ম্যানেজার প্রীতিরঞ্জন তনচঙ্গ্যা, শুব্রত খীসা, সুকান্ত চাকমা ও কুলদ্বীপ রায়।
আলমগীর/আরবি