পটিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এম এজাজ চৌধুরী বলেছেন, জেল হত্যার মত ন্যাক্কারজনক ঘটনা বিশ্বের আর কোথাও ঘটেনি। ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর বাঙালি জাতির জন্য কলঙ্কজনক অধ্যায় রচিত হয়েছিল। সেদিন জাতীয় ৪ নেতাকে বন্দীদশা অবস্থায় নির্মমভাবে হত্যা করে কাপুরুষের দল। এদের প্রেতাত্মারা এখনও নানা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তাদের চিহ্নিত করে বিষদাঁত ভেঙে দিতে হবে।
বুধবার (৪ নভেম্বর) বিকেলে উপজেলার কুসুমপুরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত জেল হত্যা দিবসের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: কেন আত্মহত্যা করলেন ৫ সন্তানের মা, কেউ জানে না
কুসুমপুরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি মাধাই চন্দ্র নাথের সভাপতিত্বে ও সাংগঠনিক সম্পাদক এম বেলাল চৌধুরীর সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক আবু সুফিয়ান টিপু, শিক্ষা ও মানব বিষয়ক সম্পাদক নাছির উদ্দীন, উপজেলা আওয়ামী লীগ সদস্য নাছির উদ্দীন, আওয়ামী লীগ নেতা জসিম উদ্দীন, পটিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মো. কোরবান আলী, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতি নুরুল ইসলাম চৌধুরী, কামাল উদ্দীন, ঈসা খান, আসহাব উদ্দীন, যুগ্ম সম্পাদক সফর আলী চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মহসিন।
আরও বক্তব্য রাখেন শফিকুল ইসলাম, ডা. রফিকুল ইসলাম, নুরুল আমিন, আজম খান, আলম মেম্বার, হাসেম কোম্পানী, সাইফুল ইসলাম, আবু তাহের মেম্বার, শাহাদাত হোসেন, হারুন সওদাগর, আবু জাফর চৌধুরী বাবুল, দিদারুল আলম, সাইফুল ইসলাম মামুন, আবুল কালাম সওদাগর, নজরুল ইসলাম খোকা, কেএম আজমগীর টিপু, শফিউল আজম নিজামী, আব্দুল মান্নান, কুসুমপুরা ইউনিয়ন যুবলীগের আহ্বায়ক আবুল কাসেম আকাশ, যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল ইসলাম নুরু, আমজাদ হোসেন বাদশা, লোকমান, কুসুমপুরা ইউনিয়ন ছাত্রলীগ সভাপতি ও জেলা ছাত্রলীগ নেতা সালাউদ্দীন সরোয়ার, উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল্লাহ আল নোমান, কুসুমপুরা ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আবু তৈয়ব, মৎস্য লীগের আহ্বায়ক শাহজাহান, মহিউদ্দীন রহিত, রেজাউল করিম মুন্না, সাঈদুল হক বাবলু, ইউছুপ পাশা, মো. জুনায়েদ, সরোয়ার জামান অভি, আবির আদনান ফয়সাল, গোলাম মুহাম্মদ সরোয়ার, ফয়সাল মাহমুদ, রোমেল, হৃদয়, আসিফ, সানভি, রিমন, শাকিল, আরিফ, জুয়েল, আশরাফুল, রিপন, ইফতেখার ও আরফাত।
আলোকিত চট্টগ্রাম