ফোন পেয়ে তরুণীকে উদ্ধার করল পুলিশ, ধর্ষণ করে পালিয়ে গেছে ভণ্ড প্রেমিক

নগরের পাঁচলাইশ এলাকায় এক তরুণীকে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে মাহাথির রহমান মারফি (২১) নামের এক যুবকের বিরুদ্ধে।

ভুক্তভোগী তরুণী থানায় মামলা করলেও অভিযুক্ত যুবককে এখনও আটক করতে পারেনি পুলিশ।

মঙ্গলবার (২৮ ডিসেম্বর) রাতে পূর্ব নাসিরাবাদ কসমোপলিটন আবাসিক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

অভিযুক্ত মাহাথির রহমান মারফি পূর্ব নাসিরাবাদ কসমোপলিটন আবাসিক এলাকার মৃত জিল্লুর রহমানের ছেলে।

আরও পড়ুন : কক্সবাজারে গণধর্ষণ : চকরিয়া বাস স্ট্যান্ড থেকে গ্রেপ্তার মামলার তিন নম্বর আসামি

জানা যায়, ভুক্তভোগী তরুণী প্রমা (ছদ্মনাম) ও অভিযুক্ত মাহাথির রহমান মারফির মধ্যে কিছুদিন আগে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। একপর্যায়ে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ওই তরুণীর সঙ্গে একাধিকবার শারীরিক সম্পর্ক করে মারফি। গতকাল মারফির ওই তরুণীকে তার বাসায় নিয়ে আসে। শারীরিক সম্পর্কের পর ওই তরুণী মারফিকে বিয়ের কথা বললে তাদের মধ্যে ঝগড়া হয়। একপর্যায়ে তরুণী ৯৯৯ ফোন দেয়। এরপর পাঁচলাইশ থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মেয়েটিকে উদ্ধার করে। বর্তমানে ভুক্তভোগী মেয়েটি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে পাঁচলাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুল কবির আলোকিত চট্টগ্রামকে বলেন, পূর্ব নাসিরাবাদ কসমোপলিটন এলাকায় এক তরুণীকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। গতকাল রাতে ৯৯৯-এ ফোন পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে ওই তরুণীকে উদ্ধার করি। ভুক্তভোগী তরুণী মারফির বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেন। মারফিকে আটকের চেষ্টা চলছে। ওই তরুণীকে চমেক হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে ভর্তি করা হয়েছে।

এএইচ/ডিসি

যখনই ঘটনা, তখনই আপডেট পেতে, গ্রাহক হয়ে যান এখনই!