চট্টগ্রাম বন্দরের ৭৩ কনটেইনার আমদানি পণ্য ধ্বংস হবে ১৪ নভেম্বর

চট্টগ্রামে আমদানির পরও খালাস হয়নি ৭৩ কনটেইনারের পণ্য। বিভিন্ন সময়ে আমাদিন করা এসব পণ্য ইতোমধ্যে মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে গেছে। এ অবস্থায় ব্যবহার অযোগ্য এই পণ্যগুলো ধ্বংস করার উদ্যোগ নিয়েছে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস।

রোববার (১৩ নভেম্বর) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন চট্টগ্রাম কাস্টমসের ডেপুটি কমিশনার মু. মাহফুজ আলম।

আরও পড়ুন: রাজস্ব ফাঁকি দেওয়া দুই কনটেইনারে মিলল সাড়ে ৩১ হাজার লিটার মদ

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত ২৫ অক্টোবর জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের জারি করা স্থায়ী আদেশ অনুযায়ী গঠিত চট্টগ্রাম বন্দরের মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য ধ্বংস কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভার সিদ্ধান্ত মতে, বিভিন্ন সময়ে আমদানির পর খালাস না হওয়ায় মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে বর্তমানে ব্যবহার অযোগ্য হয়ে পড়া ৭৩ কনটেইনার পণ্য ধ্বংস করা হবে। ১৫ লটের এসব কনটেইনারের মধ্যে বন্দর অভ্যন্তরে রেফার্ডসহ ড্রাই কনটেইনারের সংখ্যা ১২টি এবং বিভিন্ন অফডকে ড্রাই কনটেইনার ৬১টি।

কনটেইনারগুলোতে ধ্বংসযোগ্য ও পচনশীল (বায়োডিগ্রেডেবল) পণ্য হিসেবে আদা, সুপারি, খেজুর, জুস, ক্যারোলা বীজ, মাছের খাদ্য ও মাছ রয়েছে।

এ বিষয়ে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের ডেপুটি কমিশনার মু. মাহফুজ আলম বলেন, ১৪ নভেম্বর থেকে প্রতিদিন ১৫ থেকে ২০টি কনটেইনারের পণ্য ধ্বংস করা হবে। পর্যায়ক্রমে তালিকাভুক্ত সকল কনটেইনারের ধ্বংস কার্যক্রম হালিশহর আনন্দবাজারে পরিবেশ সম্মত উপায়ে শেষ করার পরিকল্পনা রয়েছে।

জেএন/আরবি

যখনই ঘটনা, তখনই আপডেট পেতে, গ্রাহক হয়ে যান এখনই!