চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগ ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী বলেছেন, করোনা মহামারির এই দুর্যোগে দেশের মানুষের জীবন-জীবিকা বাঁচাতে সরকার নানামুখী উদ্যোগ বাস্তবায়ন করে চলেছে। এই উদ্যোগের সাথে একাত্ম হয়ে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনগুলো জনসেবামূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। করোনাকালীন এ সময়ে খাবার বিতরণ একটি প্রশংসনীয় উদ্যোগ।
রোববার ( ১ আগস্ট) নগরের কাট্টলী সিডিএ ১ নম্বর এলাকায় আকবর শাহ থানা ও উত্তর পাহাড়তলী থানা শ্রমিক লীগের উদ্যোগে খাবার বিতরণকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা ছিলেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাবেক সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন। তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে করোনা চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় আমরা বহুদূর এগিয়েছি। সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে টিকার আওতায় আনা হচ্ছে। এখন টিকা প্রাপ্তির বয়সসীমা ২৫ বছর নির্ধারণ করা হয়েছে। আস্তে আস্তে সব বয়সের মানুষকেই টিকার আওতায় নিয়ে আসার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এজন্য দেশেই করোনার টিকা তৈরির প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। দ্রুত সময়ের মধ্যে এ উদ্যোগ বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
জাতীয় শ্রমিক লীগ আকবর শাহ থানা শাখার সভাপতি রবিউল ইসলাম জাহাঙ্গীরের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মাকসেদ আলী হাওলাদারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন জাতীয় শ্রমিক লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি শফর আলী, ওয়ার্ড কাউন্সিলর নিছার উদ্দিন আহমেদ মঞ্জু, মহানগর শ্রমিক লীগ সহসভাপতি কামাল উদ্দিন, জাতীয় শ্রমিক লীগ পাহাড়তলী ফৌজদার শিল্পাঞ্চল সভাপতি শফি বাঙালি, আকবর শাহ থানা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক লোকমান আলী ইউসুফ, চট্টগ্রাম বেসিক ইউনিয়ন সমন্বয় পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক আলমগীর, সদস্য সচিব উজ্জ্বল বিশ্বাস, আকবর শাহ থানা আওয়ামী লীগ নেতা তাজুল ইসলাম, মো. মাঈনুদ্দিন, মো. ইলিয়াস ভুঁইয়া, মো. রফিকুল ইসলাম ও উত্তর পাহাড়তলী ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা মো. আবু সুফিয়ান।
অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মো. এরফান আলী, মো. গিয়াস উদ্দিন জুয়েল, মো. হাবিবুর রহমান, মো. ইকবাল চৌধুরী, মো সালাউদ্দিন, মো. নুরুল ইসলাম, মো. আবদুর রহমান, মো. হাজী জসিম উদ্দিন, রোকসানা সেলিম, সালমা খানম লাকী, তপন চন্দ্র ধর, মো. মনসুর আলী, মো. মহিউদ্দিন, খাদিজা আকতার, চন্দনা নাথ, মো. জাহিদ হোসেন, মো. ইকবাল কাদেরিয়া, মো. মনির আহমেদ, আবুল কালাম আবু ও হায়দার আলী।
আরবি