পরে পাশের এক ছেলে ও স্থানীয় গ্রাম পুলিশ ইমরান হোসেন বাপ্পীর সহায়তায় রাকিবকে মুমুর্ষ অবস্থায় উদ্ধার করে প্রথমে নেয়ামত আলী রোড এলাকার একজন ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে ডাক্তারের পরামর্শে চট্টগ্রামে নগরীর এভারকেয়ার হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। এরপর ওই শিশুকে অক্সিজেন দেওয়া হয়।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, শিশুর বাবা গার্মেন্টসে চাকরি করেন। এভারকেয়ারের হাসপাতালে আইসিইউতে রাখার সামর্থ্য না থাকায় রাকিবকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। কিন্তু সেখানে আইসিইউর ব্যবস্থা না হওয়ায় সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে পুনরায় এভারকেয়ার হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে রাত ৮টার দিকে শিশুটি মারা যায়।
এদিকে আজ সকালে জানাজা শেষে নিজ গ্রামের কবরস্থানে লাশ দাফন করা হয়েছে। শিশুটির এমন মৃত্যুতে এলাকার শোকের ছায়া নেমে এসেছে।