মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ীতে তাপ বিদ্যুৎ প্রকল্প, গভীর সমুদ্রবন্দর এলাকাসহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন সরকারের উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল।
মঙ্গলবার (২৮ সেপ্টেম্বর) মাতারবাড়ী তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র ও সমুদ্রবন্দর এলাকা পরিদর্শন করে প্রতিনিধি দলটি।
সকাল ১১টায় হেলিকপ্টারযোগে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দল মহেশখালীর মাতারবাড়ী পরিদর্শনে আসেন। এ সময় স্থানীয় সংসদ সদস্য আশেক উল্লাহ রফিক এমপি, কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মামুনুর রশিদ, পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান, মহেশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাহফুজুর রহমানসহ কোলপাওয়ার কর্তৃপক্ষের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে স্বাগত জানান।
সকাল ১১টা ২০মিনিটের দিকে হেলিকপ্টারে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মাতারবাড়ী কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র এলাকার হেলিপ্যাডে অবতরণ করেন। মাতারবাড়ী পৌঁছে তিনি বিদ্যুৎকেন্দ্র ও বন্দর এলাকার উন্নয়ন কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। পরে তিনি বিদ্যুৎকেন্দ্রের সম্মেলন কক্ষে এক বিশেষ সভায় মিলিত হন। এ সময় স্থানীয় সংসদ সদস্য, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা ও প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ছিলেন।
আরও পড়ুন : ‘পাল্টে যাচ্ছে চিত্র’—এক কক্সবাজারেই ৩ লাখ কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ
সভা ও দুপুরের খাবার শেষে তিনি মাতারবাড়ী বিদ্যুৎ প্রকল্প, বন্দরসহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। পরে তিনি বিকাল সাড়ে ৪টার সময় হেলিকপ্টারযোগে কক্সবাজারের উদ্দেশ্য মহেশখালী ত্যাগ করেন।
পরিদর্শনকালে মন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন মন্ত্রী পরিষদের সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম, পুলিশের মহাপরিদর্শক ড. বেনজির আহমেদ, বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. শাফিনুল ইসলাম, সাংসদ আশেক উল্লাহ রফিক, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল শাহজাহান, কোস্টগার্ডের উপপরিচালক কমোডর এনামুল হক, পুলিশের অতিরিক্ত আইজিপি (স্পেশাল ব্র্যাঞ্চ) মো. মনিরুল ইসলাম, চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি মো. আনোয়ার হোসেন, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আনিছুর রহমান, বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন চেয়ারম্যান এবিএম আজাদ, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. হাবিবুর রহমান, নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী, চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার মো. কামরুল হাসান, পেট্রো বাংলার চেয়ারম্যান এবিএম আবদুল ফাত্তাহ, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের এডমিন অ্যান্ড প্ল্যানিংয়ের সদস্য ও যুগ্ম সচিব জাফর আলম, অতিরিক্ত সচিব (পুলিশ) জাহাঙ্গীর আলম, জেলা প্রশাসক মামুনুর রশিদ, জেলা পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান, মহেশখালীর ইউএনও মাহাফুজুর রহমান, ওসি মো. আব্দুল হাই ও পৌর মেয়র মকছুদ মিয়া।