দেশের মানুষ অস্বস্তিতে আছে, দ্রুত নির্বাচন দিন : মীর হেলাল

বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির চট্টগ্রাম বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মীর মো. হেলাল উদ্দিন বলেছেন, দেশে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সরকার না থাকায় ভেতরে ও বাইরে স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে ব্যাপক ষড়যন্ত্র চলছে। ফ্যাসিস্ট হাসিনা ও তার দোসররা নানামুখী উস্কানি দিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করে তুলতে অপতৎপরতা চালাচ্ছে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, আইন-শৃঙ্খলার অবনতিসহ নানা কারণে দেশের মানুষ অস্বস্তিতে আছে। এ অবস্থায় অতি দ্রুত একটি জাতীয় নির্বাচন দরকার। যা এখন বাংলাদেশের মানুষের প্রাণের দাবি।

সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে দক্ষিণ চট্টগ্রামের প্রবেশদ্বার কর্ণফুলী ক্রসিং চত্বরে নবঘোষিত দক্ষিণ জেলা বিএনপির সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

সাধারণ মানুষের ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠার বিপরীতে অবস্থান নিলে বাংলাদেশের জনগণ মেনে নেবে না মন্তব্য করে মীর হেলাল বলেন, প্রয়োজনে আবারো আন্দোলন গড়ে তোলা হবে। জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় বিএনপির ত্যাগী নেতাকর্মীরা পিছপা হবে না। বাংলাদেশের সাধারণ জনগণ দেশে দ্রুত নির্বাচন চায়। জাতির প্রয়োজনে যেকোনো ধরনের পরিস্থিতি মোকাবেলায় সার্বিকভাবে প্রস্তুত থাকতে হবে। নেতৃত্বের প্রতি আনুগত্য থেকে দল গঠন করতে হবে।

চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ইদ্রিস মিয়ার সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বিএনপির কেন্দ্রীয় সদস্য ও সাবেক এমপি গাজী শাহজাহান জুয়েল ও মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এরশাদ উল্লাহ।

এর আগে একটি মিছিল কর্ণফুলী থানার ক্রসিং মোড় চত্বর থেকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক প্রদক্ষিণ করে মইজ্জারটেক গিয়ে শেষ হয়।

আরও পড়ুন : চট্টগ্রামে ব্যারিস্টার মীর হেলালের কম্বল বিতরণ

চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য সচিব লায়ন হেলাল উদ্দীনের সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সাবেক সদস্য সৈয়দ সাদাত আহমেদ, দক্ষিণ জেলা বিএনপির নবগঠিত কমিটির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আলী আব্বাস, যুগ্ম আহ্বায়ক মিশকাতুল ইসলাম চৌধুরী পাপ্পা, মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য গাজী মো. সিরাজ উল্লাহ, মাহবুব রানা, দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সাবেক সদস্য এহসান এ খান, অ্যাড এসএম ফোরকান, বদরুল খায়ের চৌধুরী, সাতকানিয়া উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক জামাল হোসেন, কর্ণফুলী উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক এসএম মামুন মিয়া, বোয়ালখালী উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ইসহাক চৌধুরী, বাঁশখালী উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মাস্টার লোকমান এবং চন্দনাইশ উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক নুরুল আনোয়ার চৌধুরী।

সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আজিজুল হক চেয়ারম্যান, চেয়ারম্যান রেজাউল করিম নেছার, মুজিবুর রহমান চেয়ারম্যান, আবদুল গাফফার চৌধুরী, আমিনুর রহমান চৌধুরী, আবুল কালাম আবু, সাইফুদ্দিন সালাম মিঠু, এসএম ছলিম উদ্দিন খোকন চৌধুরী, গিয়াস উদ্দিন চেয়ারম্যান, রফিকুল আলম, নওয়াব মিয়া, আবদুল জলিল, আবদুল মোনাফ, জসিম মাস্টার, শওকত আলম, রাসেল ইকবাল মিয়া, শহীদুল্লাহ চৌধুরী, মাহমুদুর রহমান মাদু, বাবু খান, সরওয়ার হোসেন মাসুদ, ইঞ্জি. হারুনুর রশিদ, মো. আলী মুন্সি, মো. ইসমাইল, নুরুল আবছার, জিএম জসিম উদ্দিন, মো. সোলায়মান, শাহাদাত হোসেন, এম মাঈনুদ্দিন, হামিদুল হক মান্নান চেয়ারম্যান, সাজ্জাদুর রহমান, রেজাউল করিম চৌধুরী রেজা, ওসমান, গোলাম রসুল মোস্তাক, মোজাম্মেল হক, কামাল উদ্দিন, খোরশেদ আলম আইয়ুব, মো. ইউসুফ, আবদুর রহিম, সরওয়ার হোসেন, শফিকুল ইসলাম চেয়ারম্যান, আবদুর রশিদ দৌলতী, মহসিন চৌধুরী, মনজুর আলম তালুকদার, মো. আজগর, আবদুর রাজ্জাক, আকবর আলী খান ও জমির উদ্দিন মানিক।

এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন মনিরুল আলম জনি, শরিফুল ইসলাম তুহিন, ডা. মহসিন খান তরুণ, মীর জাকের আহমদ, রবিউল হোসেন রবি, কামরুদ্দিন সবুজ, মোজাম্মেল হক, আনোয়ার হোসেন মিয়া, সালেহ্ জহুর, দিল মোহাম্মদ মনজু, সাইফুল ইসলাম খোকন, গাজী ফোরকান, মাসুদুর রহমান, সালাহউদ্দিন সুমন, মাস্টার মো. রফিক, জিল্লুর রহমান, অ্যাড. আবু তাহের, নাজিম উদ্দিন আহমদ, সালাউদ্দিন চৌধুরী সোহেল, জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, কলিম উল্লাহ চৌধুরী, জাহাঙ্গীর কবির, নাছির উদ্দিন, আবু জাফর চৌধুরী, সেলিম মাস্টার, আবু জাফর ফারুকী, অ্যাড. এরশাদুর রহমান রিটু, ছলিম উল্লাহ চৌধুরী ডালিম, মো. ইসমাইল, মো. আবছার, মামুনুর রশিদ মামুন, আবদুস সবুর, মতিউর রহমান রাসেল, মো. ফারুক, আবু আহমদ, নুরুল ইসলাম মেম্বার, মিশকাত আহমদ, বাহাদুর খাদেমী, মো. দেলোয়ার হোসেন, মনোয়ার হোসেন, এসএম সুমন, ফরহাদ, এসএম তৈয়ব, ইসমাইল বিন মনির, তারেক রহমান, শওকত হোসেন মিশু, আনিছুর রহমান আনাছ, মো. সিফাত, রাজীব হোসেন, সজীব, ফরহাদ হোসেন ও আসিফ।

আলোকিত চট্টগ্রাম

যখনই ঘটনা, তখনই আপডেট পেতে, গ্রাহক হয়ে যান এখনই!

ksrm