চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগ ও শ্রমিক লীগের আরও ৩০ নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ২টা থেকে মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ২টা পর্যন্ত নগরের বিভিন্ন থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) গণমাধ্যমে পাঠানো চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
আরও পড়ুন : চট্টগ্রামে এবার গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মী
বিজ্ঞপ্তিতে সিএমপি জানায়, গ্রেপ্তার আসামিদের বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিশেষ ক্ষমতা আইন ও সন্ত্রাসবিরোধী আইনে এক বা একাধিক মামলা রয়েছে।
গ্রেপ্তাররা হলেন— বাকলিয়া থানার মামলার আসামি দীপন ধর (৪০), মো. ফারুখ (৪৫), মো. ইমরান হোসেন (৩২) ও মো. মনির আলম (৩৩), চান্দগাঁও থানার আসামি পেয়ার আহমেদ (৪৫) ও মো. আব্দুর রহিম (৩৭), চকবাজার থানার আসামি মো. নাসির উদ্দিন চৌধুরী (৫২), পাহাড়তলী থানার আসামি মামুনুর রশদি পাভেল (২১), ডবলমুরিং মডেল থানার আসামি শুক্কুর আহমেদ প্রকাশ মো. ফয়সাল (২২) ও আলী মর্তুজা (৩৫), সদরঘাট থানার আসামি ৩০ নম্বর ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগের প্রচার সম্পাদক শাহাজাহান ইসলাম সাজু (২৮), ২৯ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সহসম্পাদক মো. নাহিদুল আলম এলিন (৪৩), সদরঘাট থানার ঘাট গুদাম শ্রমিক লীগের যুগ্ম সম্পাদক মো. সফর আলী (৩৯), বায়েজিদ বোস্তামী থানার আসামি মো. ইকবাল হোসেন (৩৫), ৪৩ নম্বর আমিন শিল্পাঞ্চল সাংগঠনিক ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি মো. নুরুল আলম (৬২), হালিশহর থানার আসামি মো. রুবেল মিয়া (২৬), পতেঙ্গা মডেল থানার আসামি মো. আব্দুর রউফ বাদশা (১৯), পাঁচলাইশ মডেল থানার আসামি মো. ওসমান গণি প্রকাশ ইমন (২৪), এএন মেহেদী ইসলাম বাপ্পী (৪৪), খুলশী থানার আসামি মো. রফিক (৪০), কর্ণফুলী থানার আসামি বড় উঠান ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সংগঠক মো. রাকিব (২৪), আকবরশাহ থানার আসামি চট্টগ্রাম মহানগরের ৯ নম্বর উত্তর পাহাড়তলী ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি জুলফিকার আলী মাসুদ (৫০), কোতোয়ালি থানার আসামি মো. সাইফুল ইসলাম (৪৭), মো. আরশাদুল নুর (২০), আবুল কাসেম (৪৫), অবৈধ এক অস্ত্রধারী (২৬), মো. আকবর হোসেন (২৫), ইমাম হোসেন প্রকাশ ইব্রাহিম (২৫), মো. বেলাল (৩৩), মো. রুবেল (২৭) এবং মো. আলমগীর হোসেন (৩৬)।
আরবি/আলোকিত চট্টগ্রাম

