চট্টগ্রামে নগরের চেয়েও বেশি করোনা রোগী পাওয়া গেছে গ্রামে। একইসঙ্গে বেড়েছে মৃত্যু।
গত ২৪ ঘণ্টায় নগরে ১২১ জন করোনা রোগী পাওয়া গেছে। একই সময়ে গ্রামে করোনা রোগী পাওয়া গেছে ১৪৮ জন।
এদিকে একদিনে নগরের চেয়ে গ্রামে করোনায় মৃত্যু হয়েছে দ্বিগুণ। গত ২৪ ঘণ্টায় নগরে দুই করোনা রোগীর মৃত্যু হলেও গ্রামে মারা গেছেন ৪ জন।
আরও পড়ুন: করোনা : শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি বেড়েছে, বিশ্ববিদ্যালয় খুলতে নতুন সিদ্ধান্ত
গত ২৪ ঘণ্টায় ১ হাজার ৬৭৩ নমুনা পরীক্ষায় নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে ২৬৯ জনের। শনাক্তের হার ১৬.০৮ শতাংশ।
সিভিল সার্জন কার্যালয়ের তালিকা অনুযায়ী, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ল্যাবে ১২৮ নমুনা পরীক্ষায় ৪৮ জন, বিআইটিআইডি ল্যাবে ৪৬৪ নমুনা পরীক্ষায় ৮০ জন, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ল্যাবে ১৪৯ নমুনা পরীক্ষায় ২৪ জন, ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় ল্যাবে ২৪৮ নমুনা পরীক্ষায় ৪৭ জন, ইমপেরিয়াল ল্যাবে ৯৪ নমুনা পরীক্ষায় ৬ জন, শেভরন ল্যাবে ১৮৭ নমুনা পরীক্ষায় ১২ জন, চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতাল ল্যাবে ৫৫ নমুনা পরীক্ষায় ১০ জন, আরটিআরএল ল্যাবে ১২ নমুনা পরীক্ষায় ৮ জন, মেডিকেল সেন্টার হাসপাতালে ১৫ নমুনা পরীক্ষায় ৫ জনের করোনা শনাক্ত হয়।
এদিন ইপিক হেলথ কেয়ার ল্যাবের করোনার নমুনা পরীক্ষা করা হয়নি।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে করোনা : এবার ‘উল্টো’ চিত্র
এছাড়া কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ ল্যাবে ১৮২ নমুনা পরীক্ষায় ১৪ জন করোনা পজিটিভ হন।
এদিকে ১৩৯ জনের এন্টিজেন টেস্টে ১৫ জন শনাক্ত হয়।
উপজেলায় আক্রান্তদের মধ্যে লোহাগাড়ায় ১০ জন, সাতকানিয়ায় ১৭ জন, বাঁশখালীতে ১৪, আনোয়ারায় ১১ জন, চন্দনাইশে ৭ জন, পটিয়ায় ৪ জন, বোয়ালখালীতে ৯ জন, রাউজানে ২৭ জন, ফটিকছড়িতে ১৪ জন, হাটহাজারীতে ৩০ জন, সীতাকুণ্ডে ৪ জন ও সন্দ্বীপে ১ জনের দেহে করোনা পাওয়া যায়।
রাঙ্গুনিয়া ও মিরসরাইয়ে এদিন করোনা রোগী পাওয়া যায়নি।